ক্রীড়া ডেস্ক
প্রকাশ : ২৯ মে ২০২৫ | ১২:২৪ এএম
শুরুর ভাল সূচনা করার পরও পাকিস্তানের রান যে ২০১-এ গিয়ে ঠেকল সেটা ফিল্ডারদের বদান্যতায়। সালমান আর হাসান নাওয়াজের গড়া ক্ষেত্রটা শেষের দিকে রাঙিয়ে দিয়ে যান শাদাব খান।
বরাবরের মত ক্যাচ মিস এবারও থাকল। তবে, সবচেয়ে দৃষ্টিকটু ব্যাপার হল গ্রাউন্ড ফিল্ডিংয়ে যাচ্ছেতাই ছিল বাংলাদেশ। দু’টো রান আউট মিস হল। বেশ কয়েকটা বাজে ফিল্ডিং হল। বাউন্ডারি লাইন থেকে বল গুলো বাইশ গজে আসতে অনেক সময় লাগছিল।
সেই সুযোগ ব্যাটাররা দু’বার বা তিনবার করে জায়গা পাল্টে নিচ্ছিলেন। এর সাথে পাকিস্তানের অধিনায়ক সালমান আলী আঘা তো ছিলেনই। মাত্র পাঁচ রানের মধ্যে দ্বিতীয় উইকেট হারানো পাকিস্তানের হাল ধরেন খোদ অধিনায়ক।
শুরুর ধাক্কা কাটিয়ে শুরু করেন পাওয়ার হিটিংয়ের প্রদর্শনী। এক ছক্কা আর আটটি চারের সৌজন্যে পেলেন হাফ সেঞ্চুরি। ফুলটসে আউট হওয়ার আগে করলেন ৩৪ বলে ৫৬ রান। বাংলাদেশের ফিল্ডারদের কল্যানে পাকিস্তান বাড়তি কমপক্ষে ২০ টা রান বেশি করে।
শুরুর ভাল সূচনা করার পরও পাকিস্তানের রান যে ২০১-এ গিয়ে ঠেকল সেটা ফিল্ডারদের বদান্যতায়। সালমান আর হাসান নাওয়াজের গড়া ক্ষেত্রটা শেষের দিকে রাঙিয়ে দিয়ে যান শাদাব খান।
ফিল্ডিংয়ে গড়পড়তা ভুল কম বেশি সবাই করেছেন, বাউন্ডারিতে স্লো ছিলেন জাকের আলী। বাউন্ডারিতে রেগুলেশন ফিল্ডিং মিস করেন তাওহীদ হৃদয়, বাউন্ডারি হয়। তানজিদ হাসান তামিম আর পারভেজ হোসেন ইমন ক্যাচ মিস করেন। যেটা পরবর্তীতে বাউন্ডারি হয়।
ঘরের মাটিতে বাংলাদেশ দলকে যথেষ্ট সুযোগ দেয় পাকিস্তান। কিন্তু কাজে লাগাতে ব্যর্থ হয় বাংলাদেশ দল।